মোস্তাফা জব্বার
গত ১ মে শুক্রবার ২০২০ রাত ৮টায় বাংললাদেশ কম্পিউটার সমিতি ‘নক্ষত্রের মহাপ্রয়াণ’ শিরোনামেই জাতীয় অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য একটি ডিজিটাল স্মরণসভার আয়োজন করে। ২০২০ সালের ২৮ এপ্রিল হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত তো বটেই পুরো দেশের প্রযুক্তি খাতের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। অন্য যারা যাই ভাবুন না কেন আমরা তথ্যপ্রযুক্তি খাতের মানুষেরা এই মহান মানুষটিকে স্মরণ না করে পারিই না। সেই সূত্র ধরেই বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী স্মরণে প্রথম স্মরণসভার আয়োজন করে। মহান মে দিবস ও শুক্রবারে করোনাময় দুনিয়াতে আমাদের ডিজিটাল পদ্ধতিতেই আমাদের অংশ নিতে হয়। বিসিএসকে ধন্যবাদ যে তারা স্মরণ সভায় এমন কিছু মানুষকে যুক্ত করেছিল যারা জেআরসি স্যারের সঙ্গে দারুণভাবে সম্পর্কিত। যদি খুব নির্দিষ্ট করে বলতে হয় তবে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি স্যারের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি সম্পৃক্ত ছিল ১৯৯৬-৯৭ সালে। বিসিএস আমাদেরই প্রাধান্য দিয়েছিল। আমরা যারা ১৯৯৬-৯৭ সালে এই সমিতির নেতৃত্বে ছিলাম তাদের মাঝে সভাপতি আমি, সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ এইচ কাফি, মহাসচিব মুনিম হোসেন রানা ও নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ আবদুল আজিজ ছিলাম। এছাড়াও বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সাবেক সভাপতি সবুর খান, বর্তমান সভাপতি সাইদ মুনীর ও জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েসনের সভাপতি ড. একে আব্দুল মুবিন ডিজিটালি এই স্মরণসভায় অংশগ্রহণ করি।
যদিও সরকারের একজন মন্ত্রী হিসেবে এই মহান ব্যক্তিত্ত্বের প্রতি আমি তার মৃত্যুর পরপরই আনুষ্ঠানিক শোকবার্তা প্রদান করি তথাপি এই শোক সভাটির তাৎপর্য অনেক। বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী এই মানুষটিকে ঘিরে পুরো জাতির যে আগ্রহ আমাদের সমৃদ্ধির সোপান গড়তে পদ্মা সেতুর মতো বড় বড় অবকাঠামোসহ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা বা তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষায় তার যে অবদান সেটি বহু মানুষ, প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনকে স্মরণ করতে হবে। সারা বিশ্বের বিরাজমান পরিস্থিতির জন্য আমরা শারীরিকভাবে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে না পারলেও বিশেষত তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল খাতের পক্ষ থেকে তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করাটা অপরিহার্য একটি বিষয়।
বিসিএস এর স্মরণ সভার পরের দিন ২ মে ২০২০ শনিবার দুপুরে বেসিস তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আয়োজন করে। বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বেসিসের এই স্মরণ সভায় সঞ্চালনা করেন। রাত বেলা দুটায় শুরু করা এই অনুষ্ঠানে বেসিসের উপদেষ্টা আবদুল্লাহ এইচ কাফি ও শেখ আবদুল আজিজ, বেসিস এর সাবেক সভাপতি এ তৌহিদ ও এইচ এন করিম, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির সাবেক সভাপতি জনাব আবদুল মতিন পাটোয়ারী, সাবেক সচিব ফয়সাল আহমেদ চৌধুরী ও বুয়েটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি থেকে সেতু বা সুড়ঙ্গ পথ নির্মাণ, শিক্ষাব্যবস্থা ইত্যাদি সবকিছুতেই তার অবদানের বিষয়টি এতো বেশি যে তার জীবনের যে কোন একটি অধ্যায় বা বিষয় নিয়ে পাতার পর পাতা লেখা যায় বা দিনের পর দিন কথা বলা যায়। ড. জাফর ইকবাল তার এক লেখায় এই মানুষটিকে ‘নিখুঁততম মানুষ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। সেজন্যই রাজনীতি বা পেশাজীবন থেকে শুরু করে তার ব্যক্তিগত জীবন পর্যন্ত কোথাও কোন বিতর্ক নেই। সবার কাছে বিনা প্রশ্নে গ্রহণযোগ্য একজন মানুষ তিনি। কিন্তু আমরা যারা তথ্যপ্রযুক্তির মানুষ তাদের কাছে সত্যিকারের একটি নক্ষত্র তিনি। এই দেশের তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে তার যে নেতৃত্ত্ব সেটি অন্যেরা যাই চিন্তা করুক আমরা এই খাতের মানুষেরা এক সেকেন্ডের জন্যও সেটি ভুলে থাকতে পারব না। আমার সঙ্গে অথবা বৃহত্তর অর্থে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সঙ্গে জামিলুর রেজা চৌধুরীর গভীর বা আত্মিক সম্পর্কের সূচনাটি ৯৬ সালের আগেই। তবে সেটি আরও গাঢ় হয় এক সঙ্গে দুটি ঘটনা ঘটার জন্য। আমি ৯৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতির দায়িত্ব নিই। ৭ সদস্যের সেই কমিটিতে কাফি সহ-সভাপতি, রানা মহাসচিব, সাব্বির কোষাধ্যক্ষ, আজিজ ভাই সদস্য হিসেবে টিমে ছিলেন। বিসিএসের সেই সময়ের টিমে আরও ছিলেন মইন খান, সৈয়দ বোরহান আহমদ। ৯৬ সালের ৩ এপ্রিল প্রফেসর জামিলুর রেজা স্যার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২৩ জুন পর্যন্ত সেই দায়িত্ব পালন করেন। সেই সরকারের দায়িত্ব ছিল একটি অবাধ-নিরপেক্ষ ও সার্বজনীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা। ৯৬ সালের নির্বাচন এই দেশের নির্বাচনের ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। জেআরসি উপদষ্টা হওয়াতে আমরা সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হয়েছিলাম। একইভাবে ৯৬ সালের নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠন করাতেও আমরা খুশি হয়েছিলাম। আমরা জেআরসি স্যারের মতোন এমন একজন নীতি নির্ধারককে খুঁজছিলাম যার কাছে তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্বটা সহজবোধ্য। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তির ইতিহাসে জামিলুর রেজা স্যার কেবল একটি স্তম্ভ নন-বস্তুত তিনিই ইতিহাস। এদেশে ১৯৬৪ সালে আসা মেইনফ্রেম কম্পিউটারের যুগ থেকে পার্সোনাল কম্পিউটারের অগ্রযাত্রা পর্যন্ত কম্পিউটার প্রযুক্তির বিকাশে তার অবদান অবিস্মরণীয়। তিনি ৭৭ সালে জন্ম নেয়া টেন্ডি রেডিওস্যাক টিআরএস-৮০ নিজে ব্যবহার করেছেন। আমার জানা মতে স্যার সেই যন্ত্রটিকে অতি যতœ সহকারে রক্ষা করে গেছেন। স্যারের শুখে সেই কম্পিউটার ব্যবহারের গল্প শুনেছি। তার লেখাপড়ার জীবনে ও শিক্ষকতার জীবনে কম্পিউটার ব্যবহারের গল্প শুনেছি আমি। ৯২ সাল থেকে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সঙ্গে যুক্ত থাকার ফলে কম্পিউটার বিষয়ক সভা, সেমিনার, বৈঠক, আলোচনা ইত্যাদিতে যেতাম ও জামিলুর রেজা স্যারের সঙ্গে হরদম দেখা সাক্ষাৎ হতো। কবে যে প্রথম দেখা হয় সেটি স্মরণ করতে না পারলেও আমার একটু বাড়তি সম্পর্ক ছিল কম্পিউটার বাংলা প্রচলন করার সুবাদে। ৮৭ সালে এই কাজটি করার পর স্যার আমাকে ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করেন। তখন থেকেই কম্পিউটারকে জনপ্রিয় করার জন্য মাগমিট নামক একটি সংগঠন নিয়ে কাজ করতাম। মাগমিট মানে ছিল মাইক্রো কম্পিউটার্স ইউজার গ্রুপ মিট। সংগঠনের কোন গঠনতন্ত্র ছিলোনা। সদস্যপদও ছিলোনা। বব টরিনের বাসায় যারা উপস্থিত থাকতাম তারাই সদস্য। কোন পদ-পদবীও ছিল না। বব টরিন নামক এক বিদেশি আমাদের সঙ্গে ছিলেন। সে মেকিন্টোস ব্যবহারকারী ছিলেন। ফলে আমার সঙ্গে একটু বেশি খাতির ছিল। বকুল এবং রানাও ছিল মাগমিটে। বব টরিনের বাসায় আমরা কম্পিউটার নিয়ে আলোচনা করতাম। একটা জবরদস্ত আড্ডাও হতো। বব টরিন বিয়ার খেতো আর আমাদের অরেঞ্জ জুস খাওয়াতো। আমরাই প্রথম ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার শো করি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভলিবল কোর্টে। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সঙ্গে বব টরিন ও আমার সখ্যতা ছিল। কারণ ওরা মেকিন্টোস কম্পিউটার ব্যবহার করতো। সেজন্য আমেরিকান স্কুল তাদের ভলিবল কোর্টটা আমাদের মেলার জন্য দিয়েছিল। আমরা প্রধানত মেকিন্টোস কম্পিউটারই দেখিয়েছিলাম। ৯২ সাল থেকে আমরা বিসিএস এর প্ল্যাটফরমকে ব্যবহার করে কম্পিউটারের পক্ষে একটি গণ জাগরণ তৈরি করার চেষ্টা করছিলাম। ততদিনে মরহুম আবদুল কাদের সাহেব কম্পিউটার জগত পত্রিকা বের করা শুরু করেছেন। সরকারি চাকরি করেও তিনি তিনি নৌকায় করে কম্পিউটার নিয়ে স্কুলে স্কুলে দেখাতেন। কম্পিউটারকে জনপ্রিয় করার আন্দোলনে কাদের ভাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। বাংলা ভাষায় কম্পিউটারবিষয়ক পত্রিকায় লেখালেখিটাও আমি কাদের ভাই এর হাত ধরে শুরু করি। মানুষের হাতে হাতে কম্পিউটার পৌঁছানোর আন্দোলনে আমরা স্যারের সহযোগিতা পাই। তখন কম্পিউটার একটি বিলাস সামগ্রী এবং কেবলমাত্র ডাটাবেজ, স্প্রেডশিট বা ওয়ার্ড প্রসেসিং এর জন্য কম্পিউটারের ব্যবহারের কথা ভাবা হতো। সেই সময়ে অবশ্য ডেস্কটপ পাবলিশিং ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। পত্রিকাগুলো কম্পিউটার ব্যবহার করতে শুরু করে এবং বিজয় কীবোর্ড বাংলা লেখার ক্ষেত্রে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। স্যার বরাবরই আমার এসব কাজকে উৎসাহিত করতেন। ওই সময়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতিও নীতি নির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করে। বিশেষ করে ৯৩ সাল থেকে বিসিএস কম্পিউটার শোর আয়োজন করাটা কম্পিউটারের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ব্যাপক সহায়ক হয়। এসব মেলায় আমরা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারকদের সম্পৃক্ত করতাম। আমরা মেলা করার পাশাপাশি সেমিনার করতাম এবং সেইসব সেমিনারে স্যার ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা অংশ নিতেন। ঐ সময়ে আমাদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিলো কম্পিউটারের দাম কমানো, কম্পিউটার শিক্ষার প্রসার ঘটানো এবং অনলাইন ইন্টারনেটের সূচনা করা। ৯৬ সালের দিকে অনলাইন ইন্টারনেট চালুর একমাত্র উপায় ছিল ভি-স্যাট চালু করা। কারণ ৯২ সালে বেগম জিয়ার সরকার সি-মি-উই ৩ এর সঙ্গে বিনামূল্যে সংযুক্ত হবার সুযোগ প্রত্যাখ্যান করে ও সারা বিশ্বের সঙ্গে ডিজিটাল সংযোগ স্থাপনের পথ রুদ্ধ করে দেয়। ভি-স্যাট-এর অনুমোদন তখন পাওয়া যায় না। শুধু তাই নয় এর ব্যয় ছিল অনেক বেশি। আমরা আনন্দিত হয়েছিলাম যে স্যার সরকারে থাকায় ভি-স্যাট এর ক্ষেত্রে আমরা সহায়তা পাব। আমাদের আলোচনার প্রেক্ষিতে স্যার বিষয়টিকে গুরুত্ব প্রদান করেন। আমাদের মহাসচিব রানা তখনও অ্যামেচার রেডিও নিয়ে আগ্রহী। স্যারের সঙ্গে তার একটু বাড়তি যোগাযোগ ছিল তার ছোট ভাই রানার ব্যবসায়ী অংশীদার ছিল বলে। সম্প্রতি রানা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই বিষয়ক একটি স্মৃতিচারণ করেছে।
“কম্পিউটার সমিতিতে যুক্ত ছিলাম বলে উনার সঙ্গে নিয়মিত সেমিনারে, মিটিংয়ে, বিভিন্ন কমিটিতে প্রায়ই দেখা হতো। ১৯৯৬ এ কেযারটেকার সরকারের উপদেষ্টা থাকাকালীন সময়ে উনি বিসিএস এর কাছে ভিস্যাট ও ইন্টারনেট সংক্রান্ত কিছু তথ্য চান। কাফি ভাই ও মোস্তাফা জব্বার ভাইয়ের সঙ্গে বসে আমরা সমিতির অফিসে ওগুলো প্রিপেয়ার করি। জব্বার ভাই আবার খুব গুছিয়ে লিখতে পারতেন। রাত হলেও সেদিন ওনার বাসায় ওগুলো পৌঁছাতে পেরেছিলাম। (মুনিম হোসেন রানা এর ফেসবুক টাইমলাইন থেকে ২৯ এপ্রিল ২০)। স্মরণ করা যেতে পারে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেই ৯৬ সালের ৪টা জুন বাংলাদেশ ভি স্যাটের মাধ্যমে অনলাইন ইন্টারনেটের যুগে প্রবেশ করে। এটি বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, এই ঐতিহাসিক কাজটি জেআরসি স্যারের বদৌলতেই হতে পেরেছে। ব্যক্তিগত জীবন: সিলেটে (এটি কাছাড় এখন) জন্ম নেয়া জামিলুর রেজা চৌধুরী অত্যন্ত সাদামাটা ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করতেন। তার স্ত্রী সংসারের দেখাশোনার পুরোটাই করতেন বলে সংসারের দিকে তার নজর দেবার প্রয়োজন হতোনা। সকালে হাটা, পত্রিকা পড়া এবং রাত ১২টা পর্যন্ত জেগে থেকে কাজ করা তার নিয়মিত বিষয় ছিল। তিনি নিজের দেশ ছাড়া সুইজারল্যান্ডকে পছন্দ করতেন।
আইপ্যাড, কিন্ডেল থাকলেও সব সময়ের সঙ্গী ছিল ল্যাপটপ ও মুঠোফোন। আমার সৌভাগ্য ছিল যে আমি স্যারের পরিবারকে দুবছর একান্তভাবে দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। স্যার তার ৬৮ এলিফ্যান্ট রোড এর বাড়ির নিচতলায় থাকতেন আর আমি দোতালায় থাকতাম। আমার ছেলে বিজয় এর শৈশবটা কয়েক বছর সেই বাড়িতেই কেটেছে। অন্যদিকে তার বাড়িতেই আক্তারুজ্জামান এমপি এর সঙ্গে যৌথভাবে সুবর্ণ বিজয় নামে একটি গ্রাফিক্স-মাল্টিমিডিয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিচালনা করি।
[লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, কলামিস্ট, দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাসের চেয়ারম্যান- সাংবাদিক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যারের জনক]
mustafajabbar@gmail.com, www.bijoyekushe.net, www.bijoydigital.com
মুসাহিদ উদ্দিন আহমদ
নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জে শেখ জাহিদ নামে এক তরুণকে পিটিয়ে হত্যা করেছে কিশোর