ইমতিয়াজ সুলতান ইমরান
আসছে নাকি শীতের বুড়ি
হিম-কুয়াশার চাদর পরে
বাবা দিলেন উলের জামা
আমাকে খুব আদর করে।
শীতের বুড়ি কামড় দেবে
তাই পেয়েছি উলের জামা
দেখছি তখন পড়ার সাথী
অনেকের নেই স্কুলের জামা।
বেজার মুখে বললাম আমি
আমার প্রিয় বাবার কাছে
শীতের জামা পরতে বাবা
একটা কথা ভাবার আছে।
পড়ার সাথী খেলার সাথী
অনেকের নেই ভালো জামা
শীতের কামড় খাবে তারা
গায়ে ময়লা কালো জামা।
বায়না আমার, তাদের কথা
যেমন পারো ভাবো এবার
শীতের কাপড় নিয়ে চলো
তাদের ঘরে যাবো এবার।
মিনতি অধিকারি
কার্তিকের শেষ। নতুন ধানে হবে নবান্ন উৎসব বাংলার ঘরে ঘরে। সর্বত্র খুশির
আব্দুস সালাম
তোমরা সবাই জানো বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। প্রতি দুই মাস পরপর এ ঋতুর
গাজী মুশফিকুর রহমান লিটন
হেমন্তিকা এলো ফিরে ফুল ফসলের ঘ্রাণে আনন্দের এক বান ডেকেছে তাই তো সবার প্রাণে। মাঠের বুকে
হাসান মাসুদ
হেমন্তে আজ মন হারিয়ে বন হারিয়ে পথ, ফুল পাখিরা খেলছে খেলা মেলছে সব
নীলিমা শামীম
শিশির ভেজা দূর্বাঘাসে মন ময়ূরি হাঁসে, স্নিগ্ধ সকাল ভেজা কেশে আনমনা আবেশে! লাল হলুদে মেলামেশা উচ্ছ্বসিত আঁখি, দুষ্টু
মহিউদ্দিন বিন্ জুবায়েদ
আয়রে দেলু আয়রে রুমি এক সাথে সব আয়, হেমন্তের ওই পাকা ধানে ডাকছে যেন তায়। হেমন্তে
নাহিদ নজরুল
মাঠে মাঠে এসে গেছে সোনালি ফসল তাই আজ কৃষকেরা খুবই চঞ্চল। পান চুন মুখে
জিল্লুর রহমান পাটোয়ারী
শীত এলো রে খুকির গাঁয়ে, হরেক রকম সাজ- ঢাক ঢোলের বাজনা বাজে, ঐ
ইবরাহীম আদহাম
শীত সকালে গাছের শাখে হাসে কুসুম কুঁড়ি ঝিরিঝিরি হিমেল সমীর মন করে নেয় চুরি।
হামীম রায়হান
আমন মাঠে কাকতাড়ুয়া দিচ্ছে কেমন হাসি! ঘাসের ডগায় জমল শিশির, দেখো গাঁয়ে আসি! পাড়ায় পাড়ায় খুশির
কৌশিক সূত্রধর
সবুজ ঘাসে শিশির মেখে ধূসর রঙে প্রকৃতি এঁকে শীত এসেছে দেশে, হিমেল পরশ দখিন বায়ে হিম
পলাশ কুণ্ডু
কুয়াশার ঠাণ্ডা চাদর গায়ে জড়িয়েছে গাছপালা পাখা গুটিয়ে বসে আছে পাখিরদল দিনের বেলা। হিংস্র
আবু সাইদ
ফড়িং ডানায় সওয়ার হয়ে বিকেল গেল উড়ে- সাঁঝের ঠোটে লাল গোধূলী এলো চাদর মুড়ে। পাখির
কাজী মারুফ
বছর ঘুরে ফিরে এলো হেমন্ত রূপ রানি অঙ্গে ভরা রূপের বাহার শুষ্ক বদনখানি। এই ঋতুতে